You are currently viewing বাজেট ২০২০-২০২১ মানবিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ঘুরে দাঁড়ানোর বাজেট – শেখ ফজলে ফাহিম, প্রেসিডেন্ট, এফবিসিসিআই

বাজেট ২০২০-২০২১ মানবিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ঘুরে দাঁড়ানোর বাজেট – শেখ ফজলে ফাহিম, প্রেসিডেন্ট, এফবিসিসিআই

  • Post comments:0 Comments

বাজেট ২০২০-২০২১ মানবিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ঘুরে দাঁড়ানোর বাজেটঃ
শেখ ফজলে ফাহিম, প্রেসিডেন্ট, এফবিসিসিআই
জুন ২৭, ২০২০, এফবিসিসিআই, ৬০, মতিঝিল, ঢাকা, বাংলাদেশ

সম্মানিত এফবিসিসিআই-এর সিনিয়র সহ-সভাপতি, সহ-সভাপতিবৃন্দ, পরিচালকবৃন্দ, সচিবালয়ের সদস্যবৃন্দ, সম্মানিত গণমাধ্যমের প্রতিনিধিগণ।

আসসালামু আলাইকুম।

COVID-19 এর কারনে আমরা অনেককেই হারিয়েছি। আল্লাহ তায়ালা উনাদের বেহেস্ত নসিব করুন এবং পরিবার পরিজনদের এই কঠিন সময় পার করার হেদায়েত দান করুন। যারা ঈড়ারফ-১৯ থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন তাদের দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

আমি সকল সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি যারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র খাদ্য সহায়তা ৪.৫ কোটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন COVID-19 শুরুর থেকেই। এফবিসিসিআই সদস্য জেলা চেম্বার্স, এসোসিয়েশনস, বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সমাজের প্রতিনিধিগণ, ব্যবসায়ীরাসহ, সমাজের সকল শ্রেনীর মানুষ এই দূর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। অসংখ্য মানবিক দৃষ্টান্তের থেকে এফবিসিসিআই-এর আস্থা যে সম্মিলিতভাবে আমরা ঘুরে দাঁড়াবো, ইনশাল্লাহ। এফবিসিসিআই ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থকর্মী, সাংবাদিক, ফিল্ড রির্পোটার, ক্যামেরা পার্সনস, বাংলাদেশ আর্মড ফোর্স, পুলিশ, র‌্যাব, ইন্টারন্যাশনাল পার্টনারস, ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স, ই-কমার্স, কল সেন্টার, টেলিকম অপারেটরস, সরকারের প্রতিটি সেক্টরের কর্মকর্তা ও নির্বাহীদের COVID-19 এ ১৬ কোটি মানুষের পাশে থাকার জন্য সম্মান ও কৃতজ্ঞতা জানায়।

জুন, ১১, ২০২০ মাননীয় অর্থমন্ত্রী জনাব আ হ ম মুস্তফা কামাল অর্থবিল ২০২০-২০২১ মহামান্য সংসদে উত্থাপন করেন। ২০১০ সাল থেকে সপ্তম পঞ্চ-বার্ষিকী পরিকল্পনা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র রাজনৈতিক অর্থনৈতিক দর্শন, ২০২১ মধ্যম আয়ের দেশ, ২০৪১ উন্নত রাষ্ট্র, ডিজিটাল বাংলাদেশ-এর ধারাবাহিকতায় এই বাজেটে জুন, ১১, ২০২০ মাননীয় অর্থমন্ত্রী জনাব আ হ ম মুস্তফা কামাল অর্থবিল ২০২০-২০২১ মহামান্য সংসদে উত্থাপন করেন। ২০১০ সাল থেকে সপ্তম পঞ্চ-বার্ষিকী পরিকল্পনা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র রাজনৈতিক অর্থনৈতিক দর্শন, ২০২১ মধ্যম আয়ের দেশ, ২০৪১ উন্নত রাষ্ট্র, ডিজিটাল বাংলাদেশ-এর ধারাবাহিকতায় এই বাজেটে COVID -19 এর বাস্তবতা যোগ হয়েছে।

এটি একটি মানবিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ঘুরে দাঁড়ানোর বাজেট।

COVID-19 ম্যানেজমেন্টে প্রথম ধাপ ছিল প্রণোদনা অনুদান এবং ভর্তুকী সুদের ঋণ সুবিধা। কিছু ঋণ এবং অনুদান বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের জন্য ১৯ প্যাকেজে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষনা দিয়েছেন। অন্যান্য দেশের সুবিধা, ট্যাক্স নেটের অন্তর্ভূক্ত জনগণের জন্য প্রযোজ্য। উল্লেখ্য, আমাদের TAX GDP Ratio দূর্বল হওয়ার শর্তে প্রনোদনাগুলি ১৬ কোটি বাংলাদেশীদের জন্য। ৪.৫ কোটি মানুষের বিনামূল্যে খাদ্য সহযোগিতা, অনানুষ্ঠানিক খাতে কর্মরতদের জন্য ৭০০ কোটি, বিদেশ ফেরত বাংলাদেশীদের জন্য ২০০ কোটি, ৫০ লক্ষ পরিবার ২৫০০ টাকা নগদ সহায়তা, ভর্তুকী সুদে ৫,০০০ কোটি কৃষিতে, ৩,০০০ কোটি কৃষি যন্ত্রাংশে ভর্তুকী, অনুদান, কুটির, ক্ষুদ্র লাইফস্টক এবং পোল্ট্রিজ, ৫,০০০ কোটি রপ্তানি শিল্পের শ্রমিদের বেতন, ২০,০০০ কোটি CMSME including women, ৩০,০০০ কোটি for large enterprises এবং রপ্তানি শিল্পে কর্মকর্তাদের বেতন। ঋণ গ্রহীতা গ্রাহক ও সরকারের ভর্তুকী সমন্বয়ে সব ঋণে ব্যাংক পাবে ৯% সুদ।

প্রণোদনা ঘোষনার পর এফবিসিসিআই সরকারকে অনুরোধ করে ব্যাংক কোনভাবেই যেন চাপে না পড়ে, ব্যাংকের তারল্য, অস্বাভাবিক পরিস্থিতি বলে বাংলাদেশে ব্যাংকের stimulus 50-50 Matching Fund এবং ফিনান্সিয়াল সিস্টেমের মর্ডানাইজেশন অংশ হিসেবে, বেশীর ভাগ CMSMEs 99% যারা ব্যাংক ক্লায়েন্ট রিলেশন বাহিরে, বাংলাদেশের সামাজিক অবস্থায় বিবেচনায় নিয়ে  Credit Assessment, সহজ উপায়ে ঋণ আবেদন, মূল্যায়ন ব্যবস্থা ইত্যাদি সুপারিশ করা হয়। একই সাথে বিগত প্রকল্প অভিজ্ঞতায় এফবিসিসিআই চেম্বার্স, এসোসিয়েশনস এবং ব্যাংক যৌথভাবে যখন কাজ করছে সেখানে CMSME দের লোন রিকোভারি রেশিও ছিল 99% to 100% । সে আলোকে এপ্রিল ৩০, ২০২০ বাংলাদেশ ব্যাংক এফবিসিসিআই members chambers এবং association দেরকে ব্যাংকদের সুবিধার্থে Know Your Client (KYC) সহযোগিতা, CMSME দের ক্ষেত্রে ঋণ recovery তে এফবিসিসিআইকে অন্তর্ভূক্ত করেন। যাদের ব্যাংক-ক্লায়েন্ট সম্পর্ক নেই তাদের ক্ষেত্রে ৩ বছরের টার্ণওভার গড় করে তার ৩০%, যাদের ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল আছে তাদের ৩০% পর্যন্ত সুবিধা পাবেন। প্রণোদনা লোন বাস্তবায়ন সহজীকরণ চলমান যার ধারাবাহিকতায় জুন ২৫, ২০২০ বাংলাদেশ ব্যাংক সার্কুলারে প্রণোদনা ঋণগ্রহীতাদের ৩ বছরের কিস্তির সুবিধা দেয়া হয়েছে। এফবিসিসিআই জেলা চেম্বার এবং এসোসিয়েশনদের সকল শ্রেনীর ব্যবসায়িদের সহযোগিতার গাইড লাইন দিয়েছে, যারা সদস্য না এবং ব্যক্তি উদ্যোক্তা, নারী উদ্যোক্তা, দোকান, টোংয়ের চা ব্যবসা থেকে মিডিয়াম এবং বৃহৎ বিনা খরচে প্রভিশনাল সদস্য করে সহযোগিতার কাজ চলছে। আড়ৎদার থেকে, পাইকারীদের পণ্য বাকীতে সরবরাহ, পাইকারী থেকে দোকান ইত্যাদি পণ্য বাকীতে সহযোগিতার গাইড লাইন দেয়া হয়েছে। যে সকল উদ্যোক্তাদের আর্থিক ঋণ ছাড়াই অর্থনৈতিক কর্মকান্ড চলমান রাখা যায় সেই দিকে সহযোগিতা করার মডেল খুলনা চেম্বার অব কমার্স, জামালপুর, রাজশাহী, সুনামগঞ্জ, নরসিংদী, মৌলভীবাজার, নওগাঁ, গোপালগঞ্জ, শেরপুর ইত্যাদি এর বিগত সময়ের সাফল্য থেকেই আমরা অন্য জেলাগুলিতে কাজ করছি। একইভাবে সেক্টরাল এসোসিয়েশনকেও এই নীতি কৌশল অবলম্বন করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

বাজেটে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক, যুব উন্নয়ন ব্যাংক, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক ও পল্লী কর্মসংস্থান ব্যাংক এ ২,০০০ কোটির অধিক বরাদ্দ রাখা হয়েছে, চাকুরী হারিয়ে গ্রামে ফেরা মানুষ, ব্যক্তি উদ্যোক্তা, বিদেশ ফেরত, কৃষি, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ ইত্যাদিতে সহায়তা করবে এই সকল প্রতিষ্ঠান। এফবিসিসিআই চেম্বার্স এবং এসোসিয়েশনস এই শ্রেনীকরণ, KYC মাধ্যমে জেলা থেকে শহর পর্যায়ে আমাদের সদস্যদের নির্দেশিকা পাঠিয়েছে। এফবিসিসিআই হেল্প লাইন সহযোগিতা করে আসছে।

প্রণোদনা বিষয়ে একটি শ্রেনী বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। মানুষের পাশে দাঁড়ানোর বাধা সৃষ্টিকারক ব্যক্তি এবং/অথবা প্রতিষ্ঠানকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার বিধান নিশ্চয়ই আছে। যে সকল ব্যাংক মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে, উনাদের সরকারি deposit বৃদ্ধি করার আর যে সকল ব্যাংক মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে না, উনাদের সরকারি deposit withdraw করার প্রস্তাব এফবিসিসিআই-এর।

একই সাথে প্রণোদনা বিষয়টা নতুন তাই বাস্তবায়নে একটু সময়ও লাগছে। এফবিসিসিআই ব্যাংকার্স ও জামালপুর, ফরিদপুর, মৌলভীবাজার এবং নরসিংদী চেম্বার্স এবং সেক্টরাল কাউন্সিল মিটিং গুলোয় কিছু সাড়া পাচ্ছি। ব্যাংকিং প্রফেশনালস জানে সহযোগিতার হাত কি করে বাড়াতে হবে। এফবিসিসিআই প্রকৃত ব্যবসায়ীদেরকে সহযোগিতার অনুরোধ করে আসছে। ব্যাংকের বিনিয়োগ সুরক্ষিত হয় সেই লক্ষ্যে এফবিসিসিআই-এর সহযোগিতার সরকারি নির্দেশনা রয়েছে। Government  জানে কোন ট্যুলস-এ সাপোর্ট দিবে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উনার টীম ১৬ কোটি মানুষের পাশে আছে এবং সামনে আরও সহজীকরণ প্রক্রিয়া চলবে বলে আমরা বিশ^াস করি। প্রণোদনা বাস্তবায়নে ব্যাংকদের কোন বিষয়ে যৌক্তিক সমাধান প্রয়োজন হলে আমরা একসাথে সমাধান করবো, ইনশাল্লাহ। ব্যাংক ওনার্স এসোসিয়েশনও এফবিসিসিআই-এর মেম্বার। সরকারের কাছে আমাদের প্রস্তাবনা, সব stakeholders betterment কে বিবেচনায় নিয়ে করা হবে। কোন  willful defaulters and or financial scamster দের সুপারিশ এফবিসিসিআই করবে না। প্রণোদনা বাস্তবায়ন বাংলাদেশ ইনফরমাল ইকনোমির 84% ফরমাল ইকনোমিতে আনার একটা opportunity । জাতীয় স্বার্থে, 2023 LDC graduation, TAX GDP ratio, investment GDP ratio এবং বেসরকারি খাতে এসডিজি অবদান মূল্যায়নে stimulus বাস্তবায়নে একটি জাতীয় Game Changer হবে।

দ্বিতীয় ধাপে আমরা ট্যারিফ সাপোর্ট প্রস্তাব করছি যেখানে ৩ বছরে Advance Tax গুলো বিলুপ্ত করে ট্যাক্স, ভ্যাট ও কাস্টমস ট্যারিফ কমিয়ে নেট বাড়িয়ে integrated automated revenue system বাস্তবায়ন করার প্রস্তাব করছি।

AIT 5% থেকে 3% প্রস্তাবিত, final settlement না করার প্রস্তাব এবং বর্তমান refund ব্যবস্থা এবং ৩ বছরে সব Advance Tax বিলুপ্ত করার প্রস্তাব করছি। AIT Refund এর প্রক্রিয়ার বিষয়ে সরকার আশ^স্ত করেছে সমাধানের দিকে যাচ্ছে।

AT 5% শিল্প কাঁচামাল প্রত্যাহার, 4% করেছে।

Rebatable Vat 15% থেকে 10% প্রস্তাবিত, অপরিবর্তিত।

Multiple rate vat কমানোর প্রস্তাবিত, অপরিবর্তিত।

Turnover vat 3 cr 4% থেকে 2% প্রস্তাবিত, বাজেট বক্তৃতায় মাননীয় অর্থমন্ত্রী ২% বলেছেন কিন্তু, অপরিবর্তিত।

Corporate tax 3 বছরে  25% প্রস্তাবিত। 2.5%  কমিয়েছে।

Personal income tax exemption increase from 2.5 lakh,

300,000 Nil, পরবর্তী 100,000 5%,  পরবর্তী 300,000 10%, পরবর্তী 400,000 15%,  পরবর্তী 500,000 20%, পরবর্তী slab 25%. Income tax সব ক্ষেত্রে কমানো হয়েছে তবে সুপার ট্যাক্স এবং Tk 1000,000 এর উপর bank deposit charges বাড়ানো হয়েছে।

2012 SD VAT  আইনে কিছু পরিবর্তন প্রস্তাবিত যেমন 15% VAT দিয়ে তাদের input coefficient এর একটি negative list করা হয়েছে, AT কাঁচামালের রেয়াতি সুবিধা ৪ মাসের পর প্রযোজ্য হবে না, কাঁচামালের মজুদ কয়েক মাসের থাকে, কোন কোন ক্ষেত্রে বছরের বিশেষ সময়ে দাম কম থাকার কারণে বেশী কেনা হয় যা সারা বছরে finished good production হয়, field level officers ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে স্বেচ্ছায় ঢুকে কাগজ রেকর্ড জব্দ, আগে যেটা সিনিয়র অফিসারদের ক্লিয়ারেন্স লাগতো, VAT claim করলে 10% এর জায়গায়  20% জমা দিয়ে (এটা প্রতি ধাপে না দিতে হয় এদিকে এনবিআর দেখছে), টেলিকমের ক্ষেত্রে ৫০% দিয়ে আর্বিট্রেশন করা এবং তার ৩০% claimant officer incentive পাবে ইত্যাদি এ ধরনের আরও ধারা আছে যেগুলো প্রক্রিয়াকে জটিল, স্বচ্ছতা ব্যাহত করবে, দূর্নীতিকে প্রশ্রয় দিবে এবং integrated automated customs , TAX VAT নীতির পরিপন্থী যার টাকা বাংলাদেশ ইতিমধ্যে দিয়েছে। সেহেতু, যে সকল consultant, officers government of Bangladesh taka payment করা সত্ত্বেও আজ পর্যন্ত  integrated automated lower tariff wider net  করতে পারেনি অথবা করেননি অথচ নতুন নতুন জটিলতার সৃষ্টি করছে তাদের ব্যাপারে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। ১% এর জন্য বাংলাদেশের ৯৯% ভূক্তভোগী হওয়া উচিত না।

এবারে বাজেট আপনারা জানেন কোভিড-১৯ এ হয়েছে, এফবিসিসিআই কিছু চেম্বার্স এবং এসোসিয়েশনের সাথে এনবিআর বসেছে। এফবিসিসিআই macro level আলাপ করেছে  stimulus বাস্তবায়ন,  tariff support, 3 phases এ ৪০ বছরের দীর্ঘমেয়াদী 1% loan নিয়ে ২০,০০০ কোটি CMSMEs একটি অংশ গ্র্যান্ট দেয়ার সম্ভাবনা, এই ৩ ধাপ intervention হলে, কোভিড-১৯ বাস্তবতায় বড় ধরনের পরিবর্তন যেমন ভ্যাকসিন, অথবা virus protection antibiotic, তাহলে এই বছর আমরা টিকে থাকবো, ২০২১ ও ২০২২ ঘুরে দাঁড়াবো, ইনশাল্লাহ। Sector wise tariff  বিষয়গুলো নিয়ে এফবিসিসিআই সেক্টর এবং এনবিআর-এর সাথে কথা বলবে। প্রস্তাবিত কোন বিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে এখনো পরিবর্তন করতে পারে কিনা আমার জানা নেই, তবে স্থগিত করতে পারেন, যেমন ২০১৭ সালে ২০১২ SD Vat Law উনি স্থগিত করেছিল ২ বছরের জন্য রেভিনিউ এবং বিজনেস ফ্রেন্ডলি করার লক্ষ্যে, কিন্তু সংশ্লিষ্ট Consultants ও কর্মকর্তারা কোন কাজ করেন নাই, এখনও উনাদের অনেকের চাকুরী আছেন এবং একই প্রকল্প বাস্তবায়নে পুরানো ব্যর্থ  Consultants আবারও যোগ দিচ্ছে বলে শুনা যাচ্ছে। অন্যান্য সেক্টারাল ট্যারিফ বিষয়গুলো যৌক্তিক হলে সরকারের সাথে আলোচনা করে এসআরও এর মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব।

পরিশেষে মাননীয় অর্থমন্ত্রী ও উনার টীমকে ধন্যবাদ।

মানবিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ঘুরে দাঁড়ানোর বাজেটের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাহসী ভিশনারী লিডারশীপের প্রতি কৃতজ্ঞতা।

সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, প্রণোদনা ১৯টি প্যাকেজ, সরকারের  higher spending strategy to offset export and local demand contraction and move towards revenue and business friendly lower tariff wider net integrated customs, vat and tax regime will extend relief to all sections of people.

ধন্যবাদ।

Photo Gallery:

 

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.